দ্য পিপল ডেস্কঃ দূরপাল্লার সব ট্রেন এখন শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। স্লিপার ক্লাসে গরমে ঠাসাঠাসি করে যাওয়া। জানালা দিয়ে বাইরে দেখা।
সেইসব দিন এখন শেষ হতে চলেছে। এবার দূরপাল্লার সব ট্রেনে যুক্ত হতে চলেছে এয়ার কন্ডিশনার।
এই বাতানুকূল হওয়ার অন্যতম যুক্তি হল ট্রেনের গতি বৃদ্ধি। যে দিকে নজর দিচ্ছে রেল।
স্লিপার ক্লাসে এসি বসলে সাধারণ মানুষের পকেটের থেকে বেশি খরচ হবে? প্রশ্ন উঠেছে।
তবে এ বিষয়ে রেলের পক্ষ থেকে কিছু জানানোর না হলেও, রেল কর্তাদের মতে ভাড়া সেরকম ভাবে বৃদ্ধি হবে না।
গতি বৃদ্ধি করতে ইতিমধ্যে বিভিন্ন প্রকল্পের সূচনা করেছে। ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনা হয়েছে।
রেল কর্তারা জানিয়েছেন প্রযুক্তিগত কারণেই রেলকে বাতানুকূল করা হচ্ছে।
দূরপাল্লার ট্রেনের প্রতি ঘন্টায় ১৩০ কিলোমিটার হবে।
সাধারণ স্লিপার ক্লাসে ৭২টি বার্থ থাকে। নতুন এসি কোচের বার্থ থাকবে ৮৩ টি।
পাঞ্জাবে এই বাতানুকূল কোচ তৈরীর কাজ শুরু হয়েছে।
চলতি বছরে ১০০ টি এবং পরের বছরে ২০০টি এরকম কোচ তৈরি হবে।
এই ট্রেনগুলিল দ্রুত ট্রায়াল রান হবে বলে জানা গিয়েছে।
রেলের কোচের পরিবর্তনের দিকে নজর দিচ্ছে রেল।
সরকারি রেলগুলোর কোচের পরিবর্তনের দিকে নজর দেওয়া হবে।